রেডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালসের চেয়ারম্যান নাসের শাহরিয়ার জাহেদী বলেছেন, সরকারকে ভ্যাকসিন কেনার জন্য ইতোমধ্যে আনুষ্ঠানিক চিঠি দিয়েছে ফাইজার। তবে তারা এখনই ওপেন ট্রেড মার্কেটে আসবে না।
তিনি বলেন, সুষ্ঠ বণ্টনের জন্য শুধু মাত্র সরকারের কাছেই ভ্যাকসিন বিক্রি করতে চায় প্রতিষ্ঠানটি। সরকার চাইলে ফাইজারের সঙ্গে লিয়াজোঁ করে দিতে পারি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহম্মদ খুরশীদ আলম বলেন, ফাইজারের ওষুধ আমাদের সংরক্ষণের সক্ষমতা নেই। আমাদের সর্বোচ্চ সক্ষমতা আছে মাইনাস ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ফাইজার আমাদের সরকারের কাছে চিঠি দিয়েছে কি না তা আমার জানা নেই। তবে যদি তারা চিঠি দিয়ে থাকে তবে প্রধানমন্ত্রী অবশ্যই এটি নিয়ে আলোচনা করবেন ও আমদানির হয়তো নির্দেশও দিতে পারেন। সেক্ষেত্রে ভ্যাকসিন রক্ষণাবেক্ষণের সক্ষমতা বৃদ্ধি করবো।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আরও বলেন, কুল চেম্বার আমরা কিনবো। সেটা এক স্থান থেকে অন্য স্থানে ভ্যাকসিন আনা-নেয়ার জন্য।
ফাইজারের আরেক ওষুধ আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান জনতা ট্রেডার্সের কর্মকর্তা এ কে এম রাজীবুর রহমান বলেন, তারা যদি ওপেন ট্রেড মার্কেটে আসে তবে আমরা এই ভ্যাকসিন আনার চেষ্টা করবো।
] রাজীবুর বলেন, ভ্যাকসিনের জন্য কুল চেম্বার কিনতে হবে। ৫০০ লিটারের কুল চেম্বারের দাম ৬-৭ হাজার ডলার ও ১ হাজার লিটারের কুল চেম্বারের দাম ১০-১২ হাজার ডলার।