মঙ্গলবার, ২১ মার্চ ২০২৩, ১১:১৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বাংলাদেশের প্রথম Smart Village প্রবেশ গেইট এর শুভ উদ্বোধন জাতীয় বীমা দিবসে লক্ষ্মীপুর মার্কেন্টাইল ইসলামী লাইফের মৃত্যুদাবীর চেক প্রদান পবিত্র শবে বরাত ৭ মার্চ করোনাভাইরাস পরিস্থিতি ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত প্রায় এক লাখ, মৃত্যু পৌনে চারশো নিজের নয়, দেশের মানুষের ভাগ্য গড়তে এসেছি: প্রধানমন্ত্রী মিরপুরবাসীর দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান পাখির স্বপ্ন পূরণে পাশে দাঁড়ালেন জেলা প্রশাসক হতাশা ও টাকার জন্য নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়ে আত্মহত্যা করেছেন ফারদিন গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ প্রধানমন্ত্রীর লক্ষ্মীপুর ইউসিসিএল’র সভাপতি ও বিআরডিবি’র কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

মুগদায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ মা-ছেলের মৃত্যু

Reporter Name
  • Update Time : মঙ্গলবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২১
  • ১৭৪ Time View

রাজধানীর মুগদার মাতব্বর গলি এলাকায় একটি পাঁচতলা বাড়ির নিচতলায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ হওয়া চারজনের মধ্যে মা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে গতকাল সোমবার রাতে মৃত্যু হয় তাদের।মারা যাওয়া দুজন হলো— প্রিয়াঙ্কা (৩২) ও তাঁর শিশু সন্তান উরক (৫)।আজ মঙ্গলবার সকালে এনটিভি অনলাইনকে এ তথ্য জানিয়েছেন উরকের মামা পলাশ হোসেন। তিনি বলেন, ‘উরক গতকাল সোমবার রাত ৯টা ৫৯ মিনিটে মারা যায়। আর আমার বোন দিবাগত রাত ২টা ৪৩ মিনিটে মারা যায়। আমার মা, বোন, ভাগনে আর বোনজামাই আগুনে দগ্ধ হয়েছিল। এর মধ্যে দুলাভাই সুধাংশু (৩৫) ও মা শেফালির অবস্থাও ভালো না।’

গতকাল সোমবার সকাল ৮টার দিকে রান্নার জন্য চুলায় আগুন দেন শেফালি বেগম। তখনই দাউদাউ করে জ্বলে ওঠে কক্ষটি। এতে চারজন দগ্ধ হয়। দগ্ধ চারজনকেই নেওয়া হয় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। এর মধ্যে প্রিয়াঙ্কা ও উরক মারা গেল।শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের সমন্বয়ক ডা. সামন্ত লাল সেন গতকাল সোমবার এনটিভি অনলাইনকে বলেছিলেন, সুধাংশু ২৫ শতাংশ, প্রিয়াঙ্কা ৭২ শতাংশ, উরক ৬৭ শতাংশ এবং শেফালি ৬৫ শতাংশ দগ্ধ হন।মুগদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর জামাল উদ্দীন গতকাল বলেছিলেন, ‘আমরা ধারণা করছি, সিলিন্ডারটি লিকেজ হয়ে পুরো কক্ষে গ্যাস ছড়িয়ে ছিল। আগুন জ্বালানোর সঙ্গে সঙ্গেই কক্ষটি জ্বলে ওঠে। সে সময় ওই কক্ষে চারজন ছিল। ফলে চারজনই দগ্ধ হয়েছে।’মীর জামাল উদ্দীন আরও বলেন, ‘একটি কক্ষের বাসায় শেফালি ও তাঁর ছেলে পলাশ থাকতেন। সুধাংশু স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে শরীয়তপুর থেকে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় এসেছিলেন। সকালে পলাশ বাসার বাইরে ছিলেন। রান্নার জন্য চুলা ধরালেই প্রথমে আগুন ধরে যায়। পরে বিকট শব্দে বিস্ফোরণও হয়। ওই বাড়ির মালিকের নাম সাজু মিয়া।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2015 teamreportbd
কারিগরি সহযোগিতায়: Freelancer Zone
freelancerzone