এ সময় সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধ মেনে না চলায় ৪৪ মামলায় ১৮ হাজার ৬৫০ টাকা বিভিন্ন দোকান, রেস্টুরেন্ট এবং শপিং মলে অভিযান পরিচালনা করে অর্থদণ্ড প্রদান করারপাশাপাশি সাধারণ মানুষকে স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালনে সচেতন করা হয়।অভিযানে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মাসুমা জান্নাত চকবাজার ও বাকলিয়া এলাকায় ৬টি মামলায় মোট ১ হাজার ৩০০ টাকা অর্থদণ্ড আদায় করেন। চান্দগাঁও এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট এহসান মুরাদ, তিনি ৪টি মামলায় ২০৫০ টাকা অর্থদণ্ড আদায় করেন। অন্যদিকে, সদরঘাট ও কোতোয়ালি এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, এ সময় তিনি ২টি মামলায় ৪০০ টাকা অর্থদণ্ড আদায় করেন। পাঁচলাইশ এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট রেজওয়ানা আফরিন এ সময় ৬টি মামলায় ২ হাজার ৩০০ টাকা অর্থদণ্ড আদায় করা হয়। এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সুরাইয়া ইয়াসমিন চকবাজার এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেন, তিনি ১টি মামলায় মোট ১০০০ টাকা অর্থদণ্ড আদায় করেন। খুলশী ও বায়েজিদ এলাকায় এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট গালিব চৌধুরী মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ১১টি মামলায় ৪২০০ টাকা অর্থদণ্ড আদায় করেন। এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নূরজাহান আক্তার সাথী বায়েজিদ এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ৫টি মামলায় ১৯০০ টাকা অর্থদণ্ড আদায় করেন। পাশাপাশি চান্দগাও এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট প্লাবন কুমার বিশ্বাস, তিনি ৪টি মামলা দায়ের করে ৩৫০০ টাকা অর্থদণ্ড আদায় করেন। কোতোয়ালী এলাকায় মোবাইল কোর্ট অভিযান পরিচালনা করেন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্লাহ আল মামুন, এ সময় তিনি ৩টি মামলায় ৬০০ টাকা অর্থদণ্ড আদায় করেন। অন্যদিকে পতেঙ্গা ও ইপিজেড এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ২টি মামলায় মোট ৮০০ টাকা অর্থদণ্ড আদায় করেন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট হুছাইন মুহাম্মদ।
[৬] গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী জেলা প্রশাসন, চট্টগ্রামের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান অভিযান পরিচালনাকারী নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটগণা।