মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ব্রিটেন এবং কানাডা সমন্বিতভাবে চীনা কর্মকর্তাদের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। বিবিসি
জিনজিয়াংয়ের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলের শিবিরগুলিতে সংখ্যালঘু মুসলিম উইঘুরদের জিম্মি করে রেখেছে চীন সরকার , যেখানে উইঘুর পরিবারের উপর নির্যাতন, জোরপূর্বক শ্রম ও যৌন নির্যাতনের অভিযোগ উঠে এসেছে। ডেইলি সাবাহ্
কানাডার পররাষ্ট্র মন্ত্রী তীব্র নিন্দা প্রকাশ করে বলেছেন: “চীনের বর্তমান কর্মকান্ড মানবাধিকার লঙ্ঘনের দিকে ইঙ্গিত করে, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব উইঘুরদের স্বাধীনভাবে বসবাসের সুযোগ নিশ্চিত করা এখন সময়ের দাবী।” আরএনজেড
এদিকে ইইউর অফিসিয়াল জার্নালের অভিযোগে বলা হয়েছে, উইঘুরসহ অন্য মুসলিম জাতিগত সংখ্যালঘুদের বেআইনিভাবে বন্দি করা এবং তাদের ধর্ম বা বিশ্বাসের স্বাধীনতা নিয়মতান্ত্রিকভাবে লঙ্ঘনে জড়িত জিনজিয়াংয়ের জননিরাপত্তা ব্যুরোর পরিচালক চেন মিংগুয়ো।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা ও সম্পত্তি বাজেয়াপ্তকরণ নির্দেশনায় পড়া বাকিরা হচ্ছেন চীনের জ্যেষ্ঠ সরকারি কর্মকর্তা ওয়াং মিংশান এবং ওয়াং জুনশেন, জিনজিয়াংশের সাবেক ডেপুটি পার্টি সেক্রেটারি ঝু হাইলুন, জিনজিয়াং প্রোডাকশন অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন কর্পস। সিবিসি
চীন বরাবরই জিনজিয়াংশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ অস্বীকার করেছে। নিষেধাজ্ঞার জবাবে পাল্টা ব্যবস্থা নিতে মোটেও দেরি করেনি বেইজিং।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের আইনপ্রণেতা, পররাষ্ট্র নীতিনির্ধারক কমিটিসহ ১০ ব্যক্তি-সংগঠনের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে বেইজিং। নিষেধাজ্ঞাপ্রাপ্ত শীর্ষ কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন চীনে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের প্রতিনিধিদের প্রধান জার্মান রাজনীতিবিদ রেইনার্ড বাতিকোফার