এ পর্যন্ত ৯৯ হাজার ৮৬০ একর বনভূমি উদ্ধারের লক্ষ্যে নয় হাজার ২৫৯টি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
জেলা প্রশাসন, স্থানীয় বন বিভাগ, পুলিশ, র্যাব সদস্যদের সমন্বয়ে টাস্কফোর্স গঠন করা হবে।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন জানান, ইতোমধ্যে সংরক্ষিত বনভূমির কিছু এলাকা চিহ্নিত করে তা জবরদখলমুক্ত করতে জেলা প্রশাসনের কাছে দুই হাজার ৯৭১টি উচ্ছেদ প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। জবরদখল করা বনভূমি স্থানীয় বন বিভাগের মাধ্যমে উদ্ধার করে সামাজিক বনায়ন বিধিমালার আওতায় আনা হবে।
সংরক্ষিত বনভূমির মধ্যে সারাদেশে ৮২০ দশমিক ৩৪ একর জায়গায় প্রতিষ্ঠিত শিল্প প্রতিষ্ঠান কলকারখানা গড়ে তোলার পাশাপাশি স্থায়ী স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে। হাট-বাজার/দোকান-পাট, রিসোর্ট/কটেজ, কৃষি ফার্ম, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নামে জবরদখলে রয়েছে ১৪ হাজার ১৪৯ দশমিক ১৪ একর ভূমি। আর ব্যক্তি মালিকানাধীন ঘর-বাড়ি/কৃষি জমি ছাড়াও জবরদখলে রয়েছে আরও এক লাখ ২৩ হাজার ৬৪৩ দশমিক ৫৫ একর বনভূমি।
সিএস রেকর্ডভূক্ত বনভূমি পরবর্তীতে এসএ/আরএস/বিএস জিরিপের মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান তাদের নামে বনের জায়গা রেকর্ড করে নিয়েছে।