বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩, ১২:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বাংলাদেশের প্রথম Smart Village প্রবেশ গেইট এর শুভ উদ্বোধন জাতীয় বীমা দিবসে লক্ষ্মীপুর মার্কেন্টাইল ইসলামী লাইফের মৃত্যুদাবীর চেক প্রদান পবিত্র শবে বরাত ৭ মার্চ করোনাভাইরাস পরিস্থিতি ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত প্রায় এক লাখ, মৃত্যু পৌনে চারশো নিজের নয়, দেশের মানুষের ভাগ্য গড়তে এসেছি: প্রধানমন্ত্রী মিরপুরবাসীর দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান পাখির স্বপ্ন পূরণে পাশে দাঁড়ালেন জেলা প্রশাসক হতাশা ও টাকার জন্য নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়ে আত্মহত্যা করেছেন ফারদিন গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ প্রধানমন্ত্রীর লক্ষ্মীপুর ইউসিসিএল’র সভাপতি ও বিআরডিবি’র কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

মিজানুরের মাদারীপুরের বাড়িতে শোকের মাতম

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ৬ আগস্ট, ২০২০
  • ৩৭৯ Time View

লেবাননের বৈরুতে বিস্ফোরণে নিহত মিজানুর রহমান খানের (২৫) গ্রামের বাড়ি মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার শিকারমঙ্গল ইউনিয়নের কাজীকান্দি গ্রামে বইছে শোকের মাতম। সন্তানকে হারিয়ে পুরো পরিবারসহ গ্রামের মানুষ এখন নিস্তব্ধ হয়ে পড়েছেন।

বুধবার বিকেলে নিহত মিজানের বাড়ি গিয়ে জানা গেছে, ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে লেবাননে পাড়ি জমান মিজানুর রহমান খান। সেখানে একটি হোটেলে কাজ করতেন তিনি। মঙ্গলবার বিস্ফোরণে তার মৃত্যুর খবর এলে পুরো পরিবারসহ গ্রামের মানুষ শোকে নিস্তব্ধ হয়ে পড়েন।

কাজীকান্দি গ্রামের জাহাঙ্গীর খানের ছেলে মিজানুর রহমান। তার মা ঢাকায় একটি কারখানায় চাকরি করে কিছু টাকা জমিয়েছিলেন। এছাড়া আত্মীয়-স্বজনের কাছ থেকে ধারদেনা করে এবং দুই লাখ টাকা এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে মোট ছয় লাখ টাকায় মিজানুর লেবাননে যান। পরিবারের সদস্যদের একটু সুখের আশায় লেবাননে পাঠানো হয় মিজানুরকে।

 

মিজানুররা তিন ভাই ও এক বোন। ভাই-বোনের মধ্যে মিজানুর সবার বড়। তার স্ত্রী ও তিন বছরের এক কন্যাসন্তান রয়েছে। ঢাকায় কারখানায় কাজ করা অবস্থায় মিজানুরের মায়ের দুই হাতের ছয়টি আগুল পুড়ে যায়। তিনি এখন অসুস্থ অবস্থায় গ্রামের বাড়িতেই থাকছেন। বাবা কৃষিকাজ করে কোনোমতে পরিবার-পরিজন নিয়ে বেঁচে আছেন।

বাকরুদ্ধ কণ্ঠে মিজানুরের বাবা জাহাঙ্গীর খান বলেন, মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে আমার সাথে শেষ কথা হয়েছে। আমরা বিভিন্ন মাধ্যমে জানতে পারি আমাদের মিজান বোমা বিস্ফোরণে মারা গেছে। আমি আমার সন্তানের লাশ দ্রুত দেশে ফেরত চাই।

শিকারমঙ্গল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম মৃধা বলেন, মিজানুরের মারা যাওয়ার কথা শুনেছি। ওর পরিবারের সদস্যদের আর্থিক সহযোগিতাসহ যত ধরনের সহযোগিতা লাগবে আমি তা করব। লাশ দ্রুত দেশে আনার জন্যও আমি সর্বাত্মক চেষ্টা করব।জাগো নিউজ,

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2015 teamreportbd
কারিগরি সহযোগিতায়: Freelancer Zone
freelancerzone